Sale!

কচুপাতা

৳ 35.00

এক আটি ৩৫/- টাকা

কচুশাক যেকোনো ধরনের প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে, কেননা অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ও অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল উপাদান রয়েছে এতে। পুষ্টিবিদদের মতে, একজন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের ক্যালসিয়াম ও লৌহের চাহিদা কচুশাক সহজেই মেটাতে পারে।

Description

কচু খুবই পরিচিত একটি সবজি। এর পাতা শাক হিসেবেও খাওয়া হয়। বাংলাদেশের প্রায় সব এলাকাতেই কচু জন্মাতে দেখা যায়। গ্রামের বাড়ির আনাচকানাচে ও রাস্তার পাশে অনেক জায়গায় কচু জন্মে। তবে অনেক প্রজাতির কচু আছে, যা যত্নের সঙ্গে চাষ করা হয়ে থাকে। এ ধরনের চাষ করা কচুই আমরা নানা ধরনের রান্নায় ব্যবহার করে থাকি। কচু ডাঙা ও পানি, দুই স্থানেই বেশ সহজে জন্মাতে পারে। তবে মাটিতে জন্ম নেওয়া কচুর সংখ্যাই বেশি। কিছু কচু আছে, যেগুলো বনজঙ্গলে জন্মে থাকে, এগুলো বুনো কচু নামে পরিচিত। এ ধরনের কচু মানুষের খাওয়ার উপযোগী নয়। মানুষের খাওয়ার উপযোগী জাতের মধ্যে মুখিকচু, দুধকচু, মানকচু, পানিকচু, পঞ্চমুখিকচু ও ওলকচু উল্লেখযোগ্য।

কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ রয়েছে। এটি দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখতে সাহায্য করে। এ ছাড়া চোখসম্পর্কিত জটিলতা কমায়। কচুশাকে থাকা স্যাপোনিনস, টেনিনস, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্লাভোনয়েড উচ্চ রক্তচাপ কমায়। কচুর ডাঁটায় প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে, তাই গরমের সময় কচুর ডাঁটা রান্না করে খেলে শরীরের পানির ঘাটতি পূরণ হয়। নিয়মিত কচুশাক খেলে হৃদ্‌রোগের ঝুঁকিও কমে। কচুশাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে, এ কারণে এটি শরীরের রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। রক্তে শর্করার পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে কচুশাক। নিয়মিত শাকটি খেলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। এটি হজমশক্তি বাড়াতেও সাহায্য করে।

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “কচুপাতা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Cart
  • No products in the cart.